সোমবার পর্যন্ত এই হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য বা হামলাকারীদের পরিচয় জানা যায়নি। পুলিশ কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের কোনো মন্তব্য দেননি।
যদিও নাইজেরিয়ার নানা জাতিগোষ্ঠী ও ধর্মাবলম্বীরা সাধারণত পাশাপাশি বসবাস করে। তবু মালভূমি রাজ্যে সম্প্রদায়ভিত্তিক সহিংসতা প্রায়ই ছড়িয়ে পড়ে। গবেষকরা বলেন, এই সংঘাতের পেছনের কারণগুলো জটিল।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা টিনুবুকে আহ্বান জানিয়েছে, তিনি যেন একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করে ‘নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যর্থতা খতিয়ে দেখেন’।
সংস্থাটির নাইজেরিয়া পরিচালক ইসা সানুসি এএফপিকে বলেন, ‘এই রক্তপাত এখনই থামাতে হবে এবং সন্দেহভাজন অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’