রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ২০২২ সালে ইউক্রেনে হামলা চালানোর নির্দেশ দেন। তার সেই নির্দেশনার পর ইউক্রেনে ঢুকে পড়েন রাশিয়ার সেনারা। এরপর শুরু হয় তুমুল যুদ্ধ। এতে ‘অকালেই’ ঝরে যায় ইউক্রেনের হাজার তরুণের প্রাণ। রাশিয়ার সৈন্যরা হামলা চালানোর পর এসব তরুণ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। এছাড়া রুশ বাহিনীর হামলায় প্রাণ যায় অনেক অভিজ্ঞ সেনারও।
যেসব সেনা মৃত্যুর পরও বাবা হতে চান, তাদের শুক্রানু সংরক্ষণ করে রাখা হবে। এরপর সেগুলো তাদের স্ত্রীর ডিম্বানুতে প্রবেশের মাধ্যমে সন্তান সৃষ্টি করা হবে।
ভিতালি ২০২২ সালের নভেম্বর রুশ বাহিনীর হামলায় প্রাণ হারান। যুদ্ধে যাওয়ার আগে তিনি ঠিক করেন নিজের শুক্রানু সংরক্ষণ করে রাখবেন; যেন তিনি মারা গেলেও, সেই শুক্রানু দিয়ে তার স্ত্রী সন্তান জন্ম দিতে পারেন।
তবে এখন থেকে আর এই বিধবার মতো অন্যদের আর এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হবে না। কারণ তারা এখন বৈধভাবেই মৃত স্বামীর শুক্রানু দিয়ে সন্তান ধারণ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে তাদের সরকারিভাবে সহায়তাও করা হবে।
সূত্র: সিএনএন